খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বাতিল হওয়া তিন মনোনয়নপত্রের বৈধতা চেয়ে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছেন তার তিন আইনজীবী। ৫ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে বারটার দিকে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার ও ব্যারিস্টার নওশাদ জমির এবং আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে এই আপিল করেন।
আপিল দায়েরের পর ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়ার সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা আছে। আপিলের বিষয়টি এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। যেহেতু অতীতে এই ধরনের সুযোগের রেকর্ড রয়েছে। তাই তার মনোনযনপত্র বৈধ করে তাকে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া উচিত। তাছাড়া একই আইনে হাজী সেলিমকে নির্বাচনের সুযোগ দেয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন কায়সার কামাল।
ফেনী -১ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে আপিল করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বগুড়া-৬ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জামিল ও বগুড়া -৭ আসনের মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করেন অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার।
এদিকে আচরণবিধি ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। আইনে দেয়া ক্ষমতা অনুযায়ী সম্পূর্ন শক্তি দিয়ে তাদেরকে মাঠে থাকারও নির্দেশ দেন তিনি। সকালে নির্বাচন ভবনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটির উদ্দেশ্যে দেয়া ব্রিফিংয়ে এ আহ্বান জানান সিইসি।
নির্বাচনের সময় যেকোনো অনিয়মে ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রার্থী কিংবা ভোটারদের অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৮ সালে জেলা পর্যায়ের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটি। নির্বাচনের মাঠে বিচার নিশ্চিতে গঠিত এ কমিটিকে ব্রিফিং করে নির্বাচন কমিশন। অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, সারাদেশে ১২২টি দলে ভাগ হয়ে বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন ২৪৪ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
অনুষ্ঠানে সিইসি তাদের প্রতি মানুষের অভিযোগ শোনা এবং আমলে নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, কোন প্রার্থী যদি তাদের কথার বিপরীতে গিয়ে কাজ করেন তবে পেনাল কোডের ১৯৩ ধারামতে তাদের সাত বছরের জেল হবে। এদিকে প্রার্থিতা বাতিলের বিরুদ্ধে তৃতীয় এবং শেষ দিনেও আপিল করছেন মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই পর্বে বাদ পড়া প্রার্থীরা।
আপিল দায়েরের পর ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়ার সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা আছে। আপিলের বিষয়টি এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। যেহেতু অতীতে এই ধরনের সুযোগের রেকর্ড রয়েছে। তাই তার মনোনযনপত্র বৈধ করে তাকে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া উচিত। তাছাড়া একই আইনে হাজী সেলিমকে নির্বাচনের সুযোগ দেয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন কায়সার কামাল।
ফেনী -১ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে আপিল করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বগুড়া-৬ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জামিল ও বগুড়া -৭ আসনের মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করেন অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার।
এদিকে আচরণবিধি ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। আইনে দেয়া ক্ষমতা অনুযায়ী সম্পূর্ন শক্তি দিয়ে তাদেরকে মাঠে থাকারও নির্দেশ দেন তিনি। সকালে নির্বাচন ভবনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটির উদ্দেশ্যে দেয়া ব্রিফিংয়ে এ আহ্বান জানান সিইসি।
নির্বাচনের সময় যেকোনো অনিয়মে ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রার্থী কিংবা ভোটারদের অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৮ সালে জেলা পর্যায়ের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটি। নির্বাচনের মাঠে বিচার নিশ্চিতে গঠিত এ কমিটিকে ব্রিফিং করে নির্বাচন কমিশন। অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, সারাদেশে ১২২টি দলে ভাগ হয়ে বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন ২৪৪ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
অনুষ্ঠানে সিইসি তাদের প্রতি মানুষের অভিযোগ শোনা এবং আমলে নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, কোন প্রার্থী যদি তাদের কথার বিপরীতে গিয়ে কাজ করেন তবে পেনাল কোডের ১৯৩ ধারামতে তাদের সাত বছরের জেল হবে। এদিকে প্রার্থিতা বাতিলের বিরুদ্ধে তৃতীয় এবং শেষ দিনেও আপিল করছেন মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই পর্বে বাদ পড়া প্রার্থীরা।
প্রিয় পাঠক, আপনিও হতে পারেন আওয়ার বাংলা অনলাইনের একজন সক্রিয় অনলাইন প্রতিনিধি। আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা, অপরাধ, সংবাদ নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ মেইল করুনঃ [email protected] এই ঠিকানায়। লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে।